আধুনিক যুগে আধুনিক নামের প্রয়োজন। আপনি যদি আপনার ছেলে সন্তানের জন্য আধুনিক মুসলিম নাম খুঁজছেন, তাহলে নীচে মুসলিম ছেলেদের নামের তালিকা দেওয়া হল।
আধুনিক মুসলিম ছেলেদের নাম
- আরিজ – “নেতা, সম্মানিত”
- আবিয়ান – “স্পষ্ট, দৃঢ়”
- আদিয়ান – “ধার্মিক, জ্ঞানী”
- আফিক – “সততায় পূর্ণ”
- আফকার – “উজ্জ্বল চিন্তাভাবনা”
- আহনাফ – “যার পথ সরল”
- আকরাম – “মহৎ, উদার”
- আম্মার – “নির্মাতা, দীর্ঘ জীবন”
- আরহাম – “সবচেয়ে স্নেহশীল”
- আসিম – “রক্ষক”
- আজহার – “চকচকে, উজ্জ্বল”
- দানিয়াল – “জ্ঞানী”
- এহসান – “দয়া, সৎকর্ম”
- ফাহিম – “বুদ্ধিমান, অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ”
- ফারহান – “সুখে পূর্ণ”
- ফারিস – “সাহসী”
- গাজী – “যোদ্ধা, বিজয়ী”
- হায়দার – “সিংহের মতো সাহসী”
- ইরফান – “জ্ঞান, প্রজ্ঞা”
- ইজহান – “আনুগত্য, আত্মসমর্পণ”
- জিব্রিল – “ঐশী বার্তা বহনকারী ফেরেশতা”
- খালিদ – “চিরন্তন, অমর”
- লুকমান – “জ্ঞানী ব্যক্তি”
- মাহদী – “যিনি পথপ্রাপ্ত”
- মুবারক – “ধন্য”
- নাদির – “বিরল, মূল্যবান”
- কায়েস – “বুদ্ধিমান, সাহসী”
- রফিক – “একজন ভদ্র বন্ধু”
- সামি – “মহৎ, উচ্চ”
- তারিক – “সকালের তারা, রাতের দরজায় কড়া নাড়ছে”
- আজমি – “দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং শক্তিশালী”
- বশির – “সুসংবাদদাতা”
- দাউদ – “প্রিয়, জ্ঞানী”
- এমরান – “প্রগতিশীল, বিকশিত”
- ফরিদ – “অনন্য, অন্য কারো মতো নয়”
- গাজী – “যোদ্ধা”
- হামজা – “সিংহ, শক্তিশালী”
- ইলিয়াস – “পথপ্রদর্শক”
- জাওয়াদ – “উদার, উদার”
- কামরান – “সফল, সফল”
- লুৎফি – “ভদ্র, দয়ালু”
- মাহমুদ – “প্রশংসিত”
- নাসির – “সাহায্যকারী”
- ওমর – “দীর্ঘ জীবন”
- কাদির – “শক্তিশালী”
- রাইয়ান – “রোজাদারদের জন্য স্বর্গের দরজা”
- সাফি – “পবিত্র, পরিষ্কার”
- তালিব – “জ্ঞানের সন্ধানকারী”
- উসামা – “সিংহের মতো”
- ওয়াফি – “বিশ্বস্ত”
- ইয়াসির – “ধনী, সহজ”
- জায়েদ – “বৃদ্ধি, বিকাশ”
- জয়ন – “সুন্দর, মনোরম”
- রাফি – “উচ্চ, মহৎ”
- সালমান – “নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ”
- তৌফিক – “আল্লাহর সাহায্য”
- উমর – “দীর্ঘ জীবন”
- ওয়াহিদ – “অনন্য, একক”
- জাকির – “যিনি সর্বদা ঈশ্বরকে স্মরণ করেন”
- যিয়াদ – “প্রচুর”
- আদনান – “বাসস্থান”
- তুলসী – “সাহসী”
- কায়রো – “বিজয়”
- দানিশ – “জ্ঞানী”
- ইব্রাহিম – “বহু জাতির পিতা”
- ফাহদ – “বাঘ”
- গনি – “ধনী”
- হাফিজ – “রক্ষক”
- ইমরান – “সমৃদ্ধি”
- জামাল – “সৌন্দর্য”
- কায়সান – “জ্ঞানী”
- লামি – “উজ্জ্বল”
- মাজিন – “উজ্জ্বল”
- নাসির – “সহায়ক”
- উসমান – “জ্ঞানী”
- পারভেজ – “ভাগ্যবান”
- কাসিম – “বিভাজনকারী”
- রাইস – “নেতা”
- সালাহ – “দয়া”
- তারিক – “রাতের দরজায় কড়া নাড়ছে”
- উমাইর – “জীবন”
- ওয়াসিম – “সুদর্শন”
- ইউনুস – “নবীর নাম”
- জহির – “উজ্জ্বল”
- জায়েদ – “বৃদ্ধি”
- আইদান – “একটি ছোট আগুন”
- বালিল – “বৃষ্টি”
- কায়রো – “বিজয়ের শহর”
- ডীন – “ধর্ম”
- এহসান – “ভালোবাসা”
- আদনান করিম – “মহান, ভালো বাসস্থান”
- বিলাল রশিদ – “মেলা বৃষ্টি”
- ফরিদ হায়দার – “অনন্য এবং সাহসী”
- গাজী ওমর – “দীর্ঘ জীবনের জন্য একজন যোদ্ধা”
- হাসান জাইন – “দয়া এবং সৌন্দর্য”
- ইরফান রাফি – “জ্ঞানী এবং মহৎ”
- জিব্রিল আলী – “উচ্চ দেবদূত”
- খালিদ সামি – “অমর এবং মহৎ”
- লুকমান ফারিস – “জ্ঞানী এবং সাহসী”
- মাহদী আমিন – “সততার দ্বারা পরিচালিত”
- নাদির খালিদ – “বিরল এবং অমর”
- কায়েস সালমান – “সাহসী এবং শান্তিপূর্ণ”
- রফিক ওয়াফি – “বিশ্বস্ত বন্ধু”
- সামি ইউসুফ – “লম্বা এবং ত্রাণকর্তা”
- তারিক জায়েদ – “বৃদ্ধির সাথে দরজায় কড়া নাড়ছে”
- তুলসী – “সাহসী, নির্ভীক, নির্ভীক”
- বশির – “যে সুসংবাদ নিয়ে আসে”
- বাসাম – “যিনি হাসে, সর্বদা হাসে”
- বদর – “পূর্ণিমা”
- বারাক – “উজ্জ্বল, ঝলমলে, অথবা উজ্জ্বল”
- দানিয়াল – “ঈশ্বর আমার বিচারক”
- দানিশ – “জ্ঞান, বুদ্ধিমান, প্রজ্ঞা”
- দাউদ – “প্রিয় বন্ধু”
- দাইয়ান – “একজন পরাক্রমশালী শাসক”
- দ্বীন – “ধর্ম”
- দালিল – “পথপ্রদর্শক, অথবা পরামর্শদাতা”
- এহসান – “দয়া, করুণা, দয়া, অথবা উদারতা”
- ফাহিম – “অনুভূতিশীল, তীক্ষ্ণ, চতুর, অথবা জ্ঞানী”
- ফয়সাল – “দৃঢ়, বিচারক, সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী শাসক”
- ফাহাদ – “প্যান্থার, চিতাবাঘ বা চিতা”
- ফয়জান – “সফল, কল্যাণকর, মহান অনুগ্রহ”
- ফারজান – “শান্ত, অভিজ্ঞ, জ্ঞানী, অথবা বিচক্ষণ”
- ফখর – “গৌরব, সম্মান, গর্ব”
- ফাররুখ – “সুখী, শুভ”
- ফাওয়াজ – “যে ব্যক্তি জয়ী, বিজয়ী, অথবা বিজয়ী”
- ফারহান – “আনন্দিত, সুখী, আনন্দিত, অথবা প্রফুল্ল”
- ফারাজ – “উচ্চতা”
- ফিরুজ – “বিজয়ী, বিজয়ী”
- ফিদিয়ান – “যে ব্যক্তি ত্যাগ”
- গাজী – “বিজয়ী, যোদ্ধা, যোদ্ধা”
- গুফরান – “ক্ষমাশীল, ক্ষমাশীল”
- গুলাব – “গোলাপ”
- গুলাম – “দাস বা দাস”
- গাইথ – “বৃষ্টি”
- গালিব – “জয় করা, পরাজিত করা”
- হারিস – “সহজ”
- হাফিজ – “অভিভাবক, অধ্যবসায়ী”
- হাবীব – “প্রিয়, প্রিয় বন্ধু”
- হাসান – “ধার্মিক, সৎ, নবী মুহাম্মদের প্রিয় নাতি”
- আব্দুল-হাসিব – “হিসাবের দাস”
- হুসেইন – “ভালো, সুদর্শন, সুন্দর”
- হামজা – “সিংহ, শক্তিশালী, অবিচল”
- হানিফ – “একনিষ্ঠ বিশ্বাসী, একেশ্বরবাদী”
- হিদায়াত – “নির্দেশনা, নির্দেশ, ধার্মিকতা”
- হাম্মাদ – “যিনি প্রশংসা করেন”
- হারিস – “কৃষক, যিনি লাঙ্গল করেন”
- হুজাইফা – “জ্ঞানী, বুদ্ধিমান ব্যক্তি”
- ইমরান – “মরিয়মের পিতার নাম”
- ইকবাল – “সৌভাগ্য, সফল হওয়া”
- ইমতিয়াজ – “ভিন্ন, অনন্য, বিশিষ্টতা”
- ইমাদ – “শক্তি, আত্মবিশ্বাসের স্তম্ভ”
- ইদ্রিস – “অধ্যয়নশীল, বুদ্ধিমান, অথবা শেখার জন্য”
- ইসহাক – “সৎ, বিশ্বস্ত”
- ইখলাস – “আন্তরিকতা”
- ইসাম – “সংযোগ, প্রতিশ্রুতি, সুরক্ষা”
- ইসমাঈল – “শ্রোতা, ঈশ্বরের দ্বারা শ্রবণিত, ঈশ্বরের উপহার”
- ইব্রাহিম – “জাতির পিতা”
- ইরফান – “প্রজ্ঞা, জ্ঞান”
- জাবির – “সান্তনাদাতা, সান্ত্বনাদাতা”
- জা’ফর – “নদী, স্রোত”
- জালাল – “বিশ্বাসের মহিমা”
- জালীল – “মহান, সম্মানিত”
- জামাল – “সৌন্দর্য”
- জুনাইদ – “সৈনিক, যোদ্ধা”
- জাওয়াদ – “প্রচুর, উদার”
- জাভেদ – “চিরন্তন, চিরস্থায়ী”
- খালিদ – “স্থায়ী, টেকসই”
- খতিব – “বক্তা, বক্তা”
- কামাল – “পরিপূর্ণতা, উৎকর্ষতা”
- কাশিফ – “আবিষ্কারক, প্রকাশক”
- কামরান – “সমস্যা ছাড়াই, সুখী”
- কাওসার – “জান্নাতের একটি নদীর নাম”
- খাবিব – “প্রিয়, প্রিয়জন”
- খুরশিদ – “সূর্য”
- কাহিল – “ভালো বন্ধু”
- কামিল – “নিখুঁত, নিখুঁত”
- খায়ের – “চমৎকার, সেরা”
- লুকমান – “জ্ঞানী ব্যক্তি”
- লুত – “নবীর নাম”
- মুহাম্মদ – “একজন ব্যক্তি যার চরিত্র প্রশংসনীয়”
- মুহসিন – “সাহায্যকারী, মানবতাবাদী”
- মুনীব – “আল্লাহর দিকে ফিরে যাওয়া ব্যক্তি”
- মুস্তফা – “নির্বাচিত, নির্বাচিত”
- মিনহাজ – “রাস্তা, পথ”
- মুহিব্ব – “প্রেমিক”
- মাহবুব – “প্রিয়, প্রিয়”
- মাহমুদ – “সুন্দর, প্রশংসনীয়”
- মুখতার – “নির্বাচিত, নির্বাচিত”
- মুর্শাদ – “সঠিক পথে পরিচালিত”
- মাজহার – “চেহারা, আচরণ”
- মুজ্জামিল – “যিনি আবৃত”
- মোয়াজ্জাম – “সম্মানিত”
- মুসলিহ – “সংস্কারক, ভাল কাজকারী”
- মুত্তালিব – “অনুসন্ধানী, দাবিকারী”
- মিসবাহ – “প্রদীপ”
- মিফতাহ – “কী”
- মকবুল – “স্বীকৃত বা অনুমোদিত”
- মুসা – “কোনও পরম সংজ্ঞা নেই”
- মুমিন – “বিশ্বাসী”
- মুজাফফর – “বিজয়ী, বিজয়ী”
- মারওয়ান – “কঠিন পাথর”
- নাসির – “সহায়ক”
- নাবিল – “উচ্চ, সাহসী”
- নাজম – “সকালের তারা”
- নাসিম – “একটি শীতল বা মৃদু বাতাস”
- নাসির – “সহায়ক”
- নাঈম – “আনন্দ, অনুগ্রহ”
- আবদুল-নূর – “ঐশ্বরিক আলো”
- নূহ – “নবীর নাম”
- নু’মান – “রক্ত বা লাল”
- নাদিম – “সঙ্গী, বন্ধু”
- ওয়াইস – “ছোট নেকড়ে”
- ওসামা – “সিংহ”
- ওমর- “উজ্জ্বল, দীর্ঘজীবী”
- ওবাইদ – “সেবক”
- কাসিম – “বিতরণকারী, দাতা”
- কামার – “চাঁদ”
- রশিদ – “সুপথপ্রাপ্ত”
- রাশাদ – “সঠিক নির্দেশনা অর্জনের জন্য”
- রাফি – “উচ্চপদস্থ”
- রফিক – “একজন দয়ালু হৃদয়বান ব্যক্তি”
- রায়হান – “একটি মিষ্টি সুগন্ধযুক্ত উদ্ভিদ”
- রায়ান – “স্বর্গের দরজা”
- রিদওয়ান – “তৃপ্তি”
- রিজওয়ান – “দায়িত্বপ্রাপ্ত ফেরেশতা”
- রোহান – “আধ্যাত্মিক, দয়ালু হৃদয়”
- সাজিদ – “যে সিজদা করে”
- সাজ্জাদ – “নামাজে হাঁটু গেড়ে”
- সালিম – “নিষ্কলঙ্ক, নিরাপদ”
- সিরাজ – “প্রদীপ, আলো”
- দুঃখী – “সমৃদ্ধি”
- সাঈদ – “সুখী, সফল”
- সুহাইল – “সমস্যা ছাড়াই”
- সাইফ – “তলোয়ার”
- শাফি – “মধ্যস্থতাকারী, আরোগ্যকারী”
- শাকিল – “সুদর্শন”
- শুয়েব – “যিনি সঠিক পথ দেখান”
- শাহাব – “শুটিং স্টার”
- শহীদ – “সাক্ষী”
- সাদিক – “সততা, সত্য”
- সবুর – “রোগী”
- সুলতান – “শাসক, সম্রাট”
- শাহজাদ – “বাদশাহের পুত্র”
- সালমান – “সুস্থ, পবিত্র”
- সৈয়দ – “সম্মানজনক উপাধি”
- তানভীর – “আলোকিত করার জন্য”
- তৌফিক – “একটি অনুকূল পরিস্থিতি মঞ্জুর করা হয়েছে”
মন্তব্য করুন