মেয়ে সন্তান ধারণ করা আশীর্বাদস্বরূপ। আর যদি আপনি আপনার শিশুর জন্য একটি সুন্দর ইসলামিক মেয়ের নাম খুঁজছেন, তাহলে এই নিবন্ধে শীর্ষস্থানীয় মুসলিম মেয়েদের নামগুলি দেওয়া হল।
আধুনিক ইসলামিক মেয়েদের নাম
- আমিরা – “একটি স্থানে বসবাসকারী একজন মহিলা”
- আলিয়া – “উচ্চ মর্যাদায় আরোহণ করা”
- আয়েশা – “জীবন, জীবিত, সুস্থ, সুখে বসবাসকারী”
- আলীনা – “সুন্দর, সুন্দর, সুদর্শন”
- আয়েশা – “জীবিত, সুস্থ, সুখে বসবাসকারী”
- ফাইজা – “সফল ব্যক্তি বা বিজয়ী”
- ফাতিমা – “মোহময়, উজ্জ্বল ব্যক্তি”
- হান্না – “স্নেহ”
- হেবা/হিবা – “আল্লাহর দান, আশীর্বাদ”
- ইনায়া – “আল্লাহর দান বা দান”
- ইকরা – “কুরআনের প্রথম শব্দ, পাঠ করা, তিলাওয়াত করা”
- জেন্না – “জান্নাত, স্বর্গ”
- খাদিজা – “নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রথম স্ত্রী”
- মারিয়াম – “কুমারী, রূপক, বা ধার্মিক”
- মারিয়াম – “সমুদ্রের মহিলা, কুমারী বা ধার্মিক”
- মাসুমা – “নির্দোষ”
- মায়া – “রাজকুমারী”
- মেহেরুন – “মনোমুগ্ধকর, সুন্দর”
- মুসকান – “হাসি”
- না’ইরাহ – “উজ্জ্বল, উজ্জ্বল”
- নাদিয়া – “আহ্বানকারী, ঘোষক, চিৎকার করার জন্য”
- নাদিরা – “বিরল, অনন্য”
- নূর/নুরা – “আলো বা উজ্জ্বল”
- সারা – “পবিত্র, সুখী”
- তানভীর – “আলোকসজ্জা”
- জয়নব/জয়নব – “উদার, সুগন্ধি ফুল”
- ওয়াজিহা – “সুন্দরী নারী, মহিমান্বিত”
- আ’দাহ – “আশা, প্রয়োজন”
- আবিদাহ – “উপাসক, একজন ভক্ত”
- আফ্রিন – “সুন্দর”
- আ’ইদাহ – “প্রত্যাবর্তনকারী, পুরষ্কার”
- আফিয়া – “সুস্থ, সুন্দর, দয়ালু”
- আকিফাহ – “নিবেদিতপ্রাণ, নিবেদিতপ্রাণ”
- আমাল – “আশা, আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা”
- আমিনা – “নির্ভরযোগ্য”
- আবলাহ – “নিখুঁতভাবে গঠিত”
- আমাল – “আশা, “আফিফা – “পবিত্র, সৎ, বিনয়ী”
- আদারা – “কুমারী”
- দানিয়া – “যিনি সুন্দর”
- এশাল/এশাল – “স্বর্গের ফুল, স্বর্গের সুগন্ধি ফুল”
- এসিতা – “কাঙ্ক্ষিত”
- ফাদিলা – “পুণ্যবান, উদার”
- ফাইরোজ – “ফিরোজা”
- ফালাক – “আলোয় ভরা আকাশ”
- ফালিশা – “সুখ”
- ফারিয়া – “বন্ধু বা সঙ্গী”
- হাসিনা – “সুন্দর, সুন্দর”
- লুতফিয়া – “সূক্ষ্ম, করুণাময়”
- মাহিন – “সূক্ষ্ম, পাতলা”
- মাহেক – “মিষ্টি গন্ধ”
- নাজুক – “সূক্ষ্ম”
- নুরা – “আলোয় ভরা”
- নিয়াসিয়া – “সবচেয়ে সুন্দর”
- রিমশা – “সুন্দর ফুল”
- রিজওয়ানা – “সুন্দর, স্বর্গের রক্ষক”
- সানা – “আলো, দীপ্তি, জ্বলজ্বল করা, দীপ্তি”
- শাহিদা – “সাক্ষী”
- শাজানা – “রাজকন্যা”
- শিজা – “একটি উপহার বা উপহার”
- ইয়ালিনা – “কোমল”
- ভালিকা – “বিরল নামের অর্থ বিশ্বস্ত”
- জিনত – “সজ্জা, সৌন্দর্য”
- জিয়া – “আলো বা দীপ্তির উৎস”
- জোহরা – “আকাশে রত্ন”
- আদিলা/আদিলা – “যিনি ন্যায়বিচার করেন, মহৎ”
- আয়েশা – “জীবিত এবং সুস্থ, সমৃদ্ধভাবে জীবনযাপন করেন”
- আহলাম – “বিদগ্ধ”
- আইজা – “মহৎ, সম্মানিত”
- আলিমা – “শিক্ষিত, বুদ্ধিজীবী”
- আলিয়া/আলিয়া – “উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন, আরোহণের জন্য, সর্বোচ্চ সামাজিক মর্যাদা”
- আম্বার – “দায়িত্বশীল”
- আমিরা – “রাজকন্যা, ধনী, শাসক”
- আমিনা – “বিশ্বস্ত”
- আজিজা – “শক্তিশালী বা সাহসী”
- বেনজির – “অতুলনীয়”
- বিলকুইস – “রাণী শিবার”
- দানেন – “রাজকুমারী”
- এজ্জা/এজ্জা – “সম্মান, সম্মান”
- ফামিয়া – “ভাল খ্যাতি”
- ফিদা – “ত্যাগ”
- গাজালা – “বুদ্ধিমান এবং কমনীয়”
- ইবা – “অহংকার, বোধ”
- ইফরা – “দক্ষ”
- ইলহাম – “অন্তর্জ্ঞান”
- ইন্তিসার – “ট্রায়াম্ফ”
- কাইডা – “শক্তিশালী”
- মায়সা – “গর্বিত গতির সাথে হাঁটা”
- ফারজানা – “জ্ঞানী, বুদ্ধিমান এবং জ্ঞানী”
- আয়েশা – “সে যে বেঁচে থাকে, নারীসুলভ”
- আকিলা – “বুদ্ধিমান, জ্ঞানী”
- আলিমা – “শিক্ষিত, বুদ্ধিজীবী”
- আলমাস – “হীরা”
- অমল – “আশা”
- আমানি – “শুভেচ্ছা, শান্তি”
- অ্যাম্বারলি – “রত্ন-মানের জীবাশ্মযুক্ত রজন”
- অ্যামেলিয়া – “বিশ্বস্ত, সুন্দর”
- আমেনা – “সত্যবাদী, বিশ্বস্ত, সৎ”
- আমিনাহ – “বিশ্বস্ত”
- আমিরা – “মহিমান্বিত”
- আমনা – “নিরাপত্তা, যত্নশীল, অথবা সুরক্ষিত ব্যক্তি”
- আমতুল্লাহ – “আল্লাহর মহিলা বান্দা”
- আনাম – “আল্লাহর করুণা, বরকতময়”
- আনান – “মেঘ”
- আনিসা – “ঘনিষ্ঠ, ঘনিষ্ঠ, অথবা যিনি একজন ভালো বন্ধু”
- আসমা – “সর্বোচ্চ বা উচ্চ-মর্যাদার”
- আয়শা – “জীবন্ত বা সমৃদ্ধ”
- আজিমা – “অধ্যবসায়, শক্তিশালী, মর্যাদাপূর্ণ”
- আজিজা – “শক্তিশালী, সাহসী”
- বাদিয়া – “অনন্য”
- বদরিয়া – “পূর্ণিমা”
- বাহামীন – “বসন্ত”
- বারিকা – “পুষ্প”
- বাশিরা – “সুসংবাদ বাহক”
- বাসিমাহ – “হাসি”
- বাতুল – “ধার্মিক মহিলা”
- বেনজির – “অতুলনীয়”
- বিসমা – “হাসি”
- বিলকিস – “শেবার রানী”
- বুশরা – “সুসংবাদ” অথবা অশুভ”
- বুকাইরাহ – “মহিলা হাদীস বর্ণনাকারী”
- দানিয়া – “যে সুন্দর”
- দাইমা – “সর্বদা”
- দাইশা – “জীবন্ত”
- ঘানিয়া – “ধনী, সমৃদ্ধ, বা স্বয়ংসম্পূর্ণ”
- হামরা – “সহনশীল বা সহনশীল”
- মহা – “বিরল রত্ন”
- মহলা – “শক্তিশালী”
- মালেকা – “রাণী”
- নাবিলা – “নোবেল”
- নাফিসা – “রাজকুমারী”
- নায়লা – “অর্জনকারী”
- নাইমা – “শক্তিশালী”
- নাজিদা – “সাহসী”
- নাতাশা – “শক্তিশালী”
- নাজিয়া – “গর্বিত মহিলা”
- নিশা – “রাত্রি”
- নাইলা – “বিজয়ী, চ্যাম্পিয়ন”
- ওজালা – “মহাবিশ্বের আলো”
- ওমেরা – “মহান ব্যক্তিত্ব”
- পারিজিয়া – “পরী”
- পারভীন – “নোবেল”
- কাদিরা – “শক্তিশালী এবং সক্ষম”
- রানিয়া – “রাণী”
- রশিদা- “ধার্মিক “একজন”
- সাদিয়া – “ভাগ্যবান, ভাগ্যবান, প্রফুল্ল, ধন্য”
- সেহরিশ – “চমৎকার ব্যক্তিত্ব, জাদুকরী”
- শুমাইলা – “বিখ্যাত”
- সোবিয়া – “সুসজ্জিত মহিলা”
- সোনিয়া – “জ্ঞানী, বিচক্ষণ”
- তুবা – “আশীর্বাদ, সদ্ব্যবহার”
- উজমা – “সর্বশ্রেষ্ঠ”
- ইয়ুমনা – “সৌভাগ্য”
- ওয়াসিলা – “মহিলা বিচারক”
- জারা/জারাহ – “উচ্চ মর্যাদা, উচ্চাকাঙ্ক্ষী”
- আফরা – “পৃথিবীর রঙ”
- আনান – “মেঘ”
- বদরিয়া – “পূর্ণিমা”
- বারিকা – “পুষ্প”
- চাঁদনি – “চাঁদের আলো”
- দারিয়া – “নদী”
- দিমা – “বৃষ্টির জল বহনকারী”
- এলমা – “আপেল”
- ফজলুনা – “মরুভূমিতে ফুল”
- ঘুসান – “গাছের ডাল”
- গুলবানো – “গোলাপ”
- হাফসনাহ – “ছোট্ট সিংহী”
- হাফসা – “শাবক বা সিংহী”
- হেনা – “হেনার জন্য আরবি”
- ইরসা – “রেইনবো লিলি”
- জহরি – “জুয়েল”
- জান্নাত/জান্নাত – “জান্নাত”
- জেসমিন/জ্যাজমিন – “পার্সিয়ান ফুল”
- জাজিরা – “একটি দ্বীপ”
- জুমানা – “সিলভার মুক্তা”
- জুনাইনা – “ছোট বাগান অথবা ছোট্ট স্বর্গ”
- খুদরা – “সবুজ”
- লায়লা – “রাত”
- লানা – “উল”
- লুলু – “মুক্তা”
- লুনা – “চাঁদ”
- মাহনূর – “চাঁদের আলো”
- মালালা – “দুঃখিত বা শোকাহত”
- মাজনীন – “উজ্জ্বল সোনা”
- মেহরীন – “সূর্যের মতো”
- মিসবা – “আলো”
- নাজমা – “তারা”
- নেহা – “প্রেমময়, স্নেহময়, বৃষ্টি”
- নেলোফুর – “পদ্মফুল”
- পেগা – “ভোর”
- রাওয়াইয়া – “যিনি গল্প বলেন”
- রুকাইয়া – “কোমল”
- শবনম – “শিশির”
- শামসা – “সূর্যের আলো”
- শানায়া – “বিশিষ্ট”
- সুফিয়া – “পবিত্রতা”
- সুমাইয়া – “পবিত্র, ধার্মিক”
- তাহিরা – “পবিত্র, পরিষ্কার”
- তামারা – “খেজুরের গাছ গাছ”
- তায়মা – “মরুভূমির একটি শহরের নাম”
মন্তব্য করুন